শিরোনাম ::
চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভাঙচুর আওয়ামী ফ্যাসিবাদেরই অনুসরণ: ইসলামি আন্দোলন এর পরও আমাকে ‌‘র’ এর এজেন্ট বললে ধরে নিতে হবে আমার তকদিরে আছে চকরিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে এনসিপির সমাবেশ পন্ডঃ মঞ্চ ভাঙচুর চরম জনবল সংকটে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছেলের বাইক দুর্ঘটনার খবর শুনে স্ট্রোক করে মারা গেলেন মা কক্সবাজারে ট্রেনে ইয়াবা পাচার বেড়েছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ কেজি গাঁজাসহ নারী গ্রেপ্তার ‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০২:১৯ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পেকুয়ায় ৫ বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি::

কক্সবাজারের পেকুয়ায় বৈদ্যূতিক শর্টসার্কিটের আগুনে পুড়ে গেছে ৫টি বসতবাড়ি।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার পেকুয়া সদর ইউনিয়নে পশ্চিম গোঁয়াখালী বটতলিয়া পাড়া এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, বটতলীয়া পাড়ায় দুপুরে বদিউল আলমের বসতঘরে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহুর্তেই আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ে। এসময় ছৈয়দুল হকের পুত্র মো. নুরু,মৃত শফিউল আলমের পুত্র আবু ছৈয়দ, আবছার উদ্দিনের পুত্র আব্বাস উদ্দিন, বদিউল আলমের পুত্র শহিদুল ইসলাম এর বসতবাড়ি সম্পুর্ন পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এদিকে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে গ্রামবাসীরা এগিয়ে এসে প্রাণপণ চেষ্টা করেও আগুন নেভাতে পারেনি। খবর পেয়ে পেকুয়ার ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনেন। তবে এর আগে বাড়িগুলো পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
এদিকে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঈনুল হোসেন চৌধুরী ও পেকুয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যান এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী ও কম্বল বিতরণ করা হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল আজিম বলেন, দুপুরে আমার ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে ৫টি ঘর পুড়ে গেছে।তারা এখন নিঃস্ব। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করেছি। আগুনে অন্তত ২৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঈনুল হোসেন চৌধুরী বলেন, আগুনে পুড়ে যাওয়া বসতঘরগুলো পরিদর্শন করেছি। ৫ টি বসতঘরে ৮ টি পরিবার বসবাস করত। প্রাথমিকভাবে এসব পরিবারকে ইফতার সামগ্রী ও কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। তাদেরকে পূনর্বাসনের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রস্তাবনা পাঠানো হবে।
###


আরো খবর: