শিরোনাম ::
দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে হাজারো হাঁড়ি-পাতিল, কিন্তু কেন? ইসিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিলো বিএনপি, এক বছরে আয় ১৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা স্ত্রীর বিলাসী চাহিদা মেটাতে চাকরি ছেড়ে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক! ফিলিস্তিন ইস্যুতে জাতিসংঘের সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে ওড়ার আগমুহূর্তে বিমানে আগুন, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন যাত্রীরা থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে আহ্বান জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প কনসার্ট সফরে কানাডা যাচ্ছে ওয়ারফেজ একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক-বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি আজ ফিলিস্তিনিদের প্রতি বিশ্বের নীরবতা, তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ মহাসচিবের
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০১:২২ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

দেশের উন্নয়ন দেখে অনেকের হিংসা হয়

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ঢাকা, ০৩ ফেব্রুয়ারি –

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় আমরা সকলে মিলে দেশের উন্নয়নে কাজ করছি। আমাদের উন্নয়ন দেখে বাইরের দেশগুলোর অনেকের হিংসা হয়। দেশের উন্নয়নের গল্প শুনে গর্ব হয়। মনে হয়— হ্যাঁ আমরা একটি প্রদীপ পেয়েছি। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন আমরা সে স্বপ্নের পথেই হাঁটছি।’
আজ শুক্রবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের দ্বিতীয় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির মিডিয়া পার্টনার ছিল দৈনিক সমকাল।
মন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরাই দেশের প্রাণ। তারাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে আমরা জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। অন্যান্য ক্ষেত্রগুলোতো আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বর্তমানে বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার সৃষ্টি হয়েছে। এটার সমাধানে কাজ করছি।’
এ সময় স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের এই অনুষ্ঠানে এসে পুরনো এই ভবনগুলো দেখে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল। নিজেকে একজন শিক্ষার্থী মনে হচ্ছে। আমার বয়স যেন মূল বয়স থেকে ২০ বছর নেমে গেছে। আমার সহধর্মিণীও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন শিক্ষার্থী। তাকে এ প্রতিষ্ঠানে পৌঁছে দিতেও এসেছি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইগুলো দেশকে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করে। প্রতিটি অ্যালামনাই অনেক টাকা খরচ করে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান করে— এটাকে খারাপ বলবো না । কিন্তু আমি আরও খুশি হতাম যদি এ টাকা দিয়ে বিভাগের উন্নয়নে কাজ করা হতো। বর্তমানে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে বিশ্বে মন্দা চলছে। বাংলাদেশও এ মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। আমাদের সকলকে মন্দা মোকাবিলা করতে হবে, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় করা যাবে না।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম পল্লবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দিন আহমদ। ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. গোলাম মোস্তফা, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন, এমবিএ ডিরেক্টর অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, শাহারিয়ার স্টিল লিমিটেডের এমডি মাসুদুর রহমান মাসুদ, এনামুল হক মোল্লাসহ প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরাও উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: সমকাল


আরো খবর: