শিরোনাম ::
চকরিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে এনসিপির সমাবেশ পন্ডঃ মঞ্চ ভাঙচুর চরম জনবল সংকটে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছেলের বাইক দুর্ঘটনার খবর শুনে স্ট্রোক করে মারা গেলেন মা কক্সবাজারে ট্রেনে ইয়াবা পাচার বেড়েছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ কেজি গাঁজাসহ নারী গ্রেপ্তার ‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার চকরিয়ায় ভাইয়ের বিয়ের বাজার করে বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি চাপা পড়ে ছোট বোন নিহত রামুর খুনিয়াপালংয়ের যুবদের নাগরিক সাংবাদিকতা বিষয়ক রিফ্রেশার্স প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পদত্যাগ করতে পারেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪



নয়াদিল্লি, ০৭ সেপ্টেম্বর – ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের মণিপুরে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। এতে এখন পর্যন্ত অন্তত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজ্যের জিরিবাম বিভাগে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। নতুন করে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেওয়ায় পদত্যাগ করতে পারেন রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং।স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ফেডারেল শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।১৬ মাস আগে মণিপুরে প্রথম সহিংসতা শুরু হয়। গত বছর মেইতি জাতিগোষ্ঠীরা সংখ্যালঘুর মর্যাদা পেতে দাবি জানায়। এরপর রাজ্যের হাইকোর্ট এটি বিবেচনা করতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু মেইতিদের এই দাবির বিরোধীতা করে আন্দোলন শুরু করে কুকিরা। এরপর থেকেই সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে জাতিগত সহিংসতা শুরু হয়।টানা কয়েক মাস সহিংসতা চলে এরপর এটি বন্ধ হলেও গত সপ্তাহ থেকে আবারও হামলা-পাল্টা হামলা শুরু হয়েছে।আজ সন্ধ্যায় মণিপুরের গভর্নরের সঙ্গে তড়িঘড়ি করে দেখা করেন মূখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং। এরপরই তার পদত্যাগের গুঞ্জনটি আরও স্পষ্ট হয়।মণিপুরের সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে কারণ এবার যুদ্ধরত দুই পক্ষ রকেট এবং ড্রোনের মতো আধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে।দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, শুক্রবার রাতে মণিপুরের বিষ্ণুপুর ও ইম্ফল পূর্ব জেলার আকাশে বহু ড্রোন দেখতে পান বাসিন্দারা। এ সময় তাদের মাঝে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে এই দুই জেলার বাসিন্দারা ঘটনার সময় তাদের বাড়িঘরের লাইট বন্ধ দেন। ভয়ে কেউই বাড়ির বাইরে বের হতে পারেননি রাতে।ইম্ফল পশ্চিম জেলার আশপাশের দুটি স্থানে ড্রোন থেকে বোমা ফেলেছেন সেখানকার বিদ্রোহীরা। এই ঘটনার পর বিষ্ণুপুর ও ইম্ফল পূর্ব জেলার আকাশে অনেক ড্রোন উড়তে দেখেছেন বাসিন্দারা।সূত্র: ঢাকা পোস্টআইএ/ ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪



আরো খবর: