শিরোনাম ::
চকরিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে এনসিপির সমাবেশ পন্ডঃ মঞ্চ ভাঙচুর চরম জনবল সংকটে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছেলের বাইক দুর্ঘটনার খবর শুনে স্ট্রোক করে মারা গেলেন মা কক্সবাজারে ট্রেনে ইয়াবা পাচার বেড়েছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ কেজি গাঁজাসহ নারী গ্রেপ্তার ‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার চকরিয়ায় ভাইয়ের বিয়ের বাজার করে বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি চাপা পড়ে ছোট বোন নিহত রামুর খুনিয়াপালংয়ের যুবদের নাগরিক সাংবাদিকতা বিষয়ক রিফ্রেশার্স প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

মসজিদে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩
মসজিদে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার


পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর পেশাওয়ার পুলিশ লাইন্সের মসজিদের বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেছে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন পাকিস্তান তালেবান বা তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান ( টিটিপি )। এই বিস্ফোরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৪৭ জন আহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে কতৃপক্ষ।

সোমবার বিকেলে টুইটারে হামলার দায় স্বীকার করেছেন পাকিস্তানি তালেবানের একজন কমান্ডার সারবাকাফ মোহমান্দ। তিনি দাবি করেছেন, আত্মঘাতী হামলাটি তার ভাইয়ের জন্য প্রতিশোধমূলক হামলার অংশ ছিল।

বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, মোহমান্দ নিহত টিটিপি কমান্ডার উমর খালিদ খুরাসানির ভাই। গত আগস্টে আফগানিস্তানে টিটিপি কমান্ডার উমর খালিদ খুরাসানি নিহত হয়েছিল।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম দ্য ডন এবং জিও টিভি জানিয়েছে, গত বছর শেহবাজ শরীফ সরকারের সাথে যুদ্ধবিরতি শেষ করার পর পাকিস্তানে একাধিক সন্ত্রাসী হামলা চালায় টিটিপি। মূলত দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মীদের লক্ষ্য করে আত্মঘাতী হামলা চালিয়েছে তারা। নিরাপত্তা বাহিনী এবং তাদের স্থাপনাকে লক্ষ্য করে টিটিপি যে হামলা চালিয়ে আসছে তার মধ্যে পেশোয়ার মসজিদে হামলা সবচেয়ে বড়।

এরআগে, স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সিকান্দার খানের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, পেশাওয়ার পুলিশ লাইন্সের একটি মসজিদে যোহরের নামাজের সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, যেখানে প্রায় ৩০০ মানুষ নামাজের জন্য জড়ো হয়েছিলো। স্থানীয় সময় আনুমানিক ১.৪০ মিনিটে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে এবং মসজিদ ভবনের ছাদ ও দেয়ালের কিছু অংশ ধসে পড়েছে। এতে বেশ কয়েকজন নিচে চাপা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, বিশেষত যারা নামাজের সময় সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে ছিল।

স্থানীয় লেডি রিডিং হাসপাতালের মুখপাত্র মোহাম্মদ আসিম জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তিদের এখনও চিকিৎসা কেন্দ্রে আনা হচ্ছে এবং তাদের মধ্যে বেশিরভাগরেই অবস্থা আশঙ্কাজনক। নাগরিকদের রক্তদানের জন্য আবেদন করেছেন তিনি।

সূত্র: বাংলাদেশ জার্নাল


আরো খবর: