শিরোনাম ::
‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার চকরিয়ায় ভাইয়ের বিয়ের বাজার করে বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি চাপা পড়ে ছোট বোন নিহত রামুর খুনিয়াপালংয়ের যুবদের নাগরিক সাংবাদিকতা বিষয়ক রিফ্রেশার্স প্রশিক্ষণ সম্পন্ন রামুর উখিয়ারঘোনা তা’লিমুল কুরআন মাদ্রাসায় দাখিল পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থীরা সংবর্ধিত নির্বাচন বানচাল করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে না: সালাহউদ্দিন বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক টেকনাফে অস্ত্রের মুখে অটোরিকশা চালক অপহরণ উখিয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ২
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পিছিয়ে কক্সবাজার-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি, এগিয়ে চট্টগ্রাম

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

কক্সবাজার, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় পাসের হার কম হওয়ায় সার্বিক ফলাফল বিবেচনায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার কমেছে। দেশে মোট পাসের হার যেখানে ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ, সেখানে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ ঢাকা পোস্টকে বলেন, রাঙামাটিতে পাসের হার ৮১ দশমিক ৬২, খাগড়াছড়িতে পাসের হার ৮৩ দশমিক ২১ ও কক্সবাজারে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৮৮। এই তিন জেলায় পাসের হার কম হওয়ায় আমরা পিছিয়েছি। রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির দুর্গম অঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেশি। সেগুলোতে পাসের হার কিছুটা কম। আমরা চেষ্টা করছি ওইসব এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও যাতে ভালো ফলাফল করে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরে পাসের হার ৯৩ দশমিক ৬২ শতাংশ, মহানগর বাদে চট্টগ্রাম জেলায় পাসের হার ৮৮ দশমিক ২২ শতাংশ। তবে ২০২০ সালে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছিল। এর আগের তিন বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার বেড়েছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে।

জানা গেছে, ২০১৯ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ১৯, ২০১৮ সালে ৬২ দশমিক ৭৩ ও ২০১৭ সালে পাসের হার ছিল ৬১ দশমিক ০৯ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছর অটোপাস থাকায় শতভাগ পাস ছিল।

এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭২০ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে ছাত্র ছয় হাজার ৫০ জন আর ছাত্রী ৭ হাজার ৬৭০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ১৪৩ জন।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবার অংশ নেয় এক লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছে ৮৯ হাজার ৬২ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে মোট ১৩ হাজার ৭২০ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। যা গতবারের তুলনায় বেশি।


আরো খবর: