শিরোনাম ::
সরকার এনসিপিকে পৃষ্ঠপোষকতা করে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নিহত পাইলট তৌকিরের পরিবারের সঙ্গে বিএনপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ সীমান্তে উত্তপ্ত থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, নিঃশর্তভাবে সংঘাত বন্ধের আহ্বান কম্বোডিয়ার চকরিয়ায় এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা, পুরস্কার ক্রেস্ট উপহার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিলে পড়ে গেল যাত্রীবাহী বাস, আহত ২০ কুমিল্লায় হত্যা-মাদক, চাঁদাবাজিসহ ২৩ মামলার আসামিকে কুপিয়ে হত্যা আগামী নির্বাচনের ‘আধুনিক হুমকি’ নিয়ে যা বললেন সিইসি মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এবার মৃত্যুর মিছিলে যোগ হলো জারিফ হামাস আসলে কোনো চুক্তিতে যেতে চায় না, তারা মৃত্যুকেই বেছে নিচ্ছে এনসিপি কোনো চাঁদাবাজ-টেন্ডারবাজের দল নয়
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১২ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

আয়-বৈষম্য কমাতে বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
আয়-বৈষম্য কমাতে বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে


ঢাকা, ১৯ ফেব্রুয়ারি – আয় বৈষম্য বা ধনী গরীবের ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য সরকারের মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে বিরোধী দলের সংসদে বিরোধী দলের চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হকের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রীর পক্ষে এ কথা জানানা তিনি।

আনিসুল হক জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরের শাসনামলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছে।

 

মন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সত্ত্বেও জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ২০১৯-২০২০ অর্থ-বছরে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২১-২০২২ অর্থ-বছরের ৭ দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দারিদ্র্যের হার ২০১৬ সালের ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে। চরম দারিদ্র্যের হার ২০১৬ সালে ১২ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে অর্ধেকের বেশি-হ্রাস পেয়ে ২০২২ সালে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে। অর্থাৎ ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ চরম দারিদ্র্য হ্রাসের যে লক্ষ্যমাত্রা (৭ দশমিক ৪ শতাংশ) ছিল, তা এরইমধ্যে অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, এটি সত্য যে, উচ্চ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও উল্লেখযোগ্য হারে দারিদ্র্য কমলেও আয়-বৈষম্য হ্রাস সময় সাপেক্ষ বিষয়। বিবিএস এর সর্বশেষ খানা আয়-ব্যয় জরিপ অনুসারে, ২০২২ সালে আয়-বৈষম্য এর মান দশমিক ৪৯৯। তবে ভোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশে বৈষম্য ০ দশমিক ৩০-০ দশমিক ৩২ এ স্থিত হয়ে আছে, যা আয় বৈষম্যের প্রভাব লাঘব করেছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, আয়-বৈষম্য মূলত বাজার অর্থনীতিরই একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য, যার মূলে রয়েছে সম্পদ ও মানব পুঁজির অসম বণ্টন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির সুবিধা সকল জনগোষ্ঠীর মাঝে সমানভাবে বণ্টন নিশ্চিত করা গেলে আয়-বৈষম্য কমিয়ে আনা সম্ভব। সরকার দারিদ্র্য ও আয়-বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট আন্তরিক। সরকারের সকল দীর্ঘ ও মধ্য মেয়াদি পরিকল্পনা উন্নয়ন কৌশলের ভিত্তিমূলে রয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন।

সূত্র: বণিক বার্তা
আইএ/ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

সম্পুর্ন খবরটি পড়ার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন ::আয়-বৈষম্য কমাতে বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে first appeared on DesheBideshe.



আরো খবর: