শিরোনাম ::
শহীদদের উত্তরসূরি হিসেবে শপথ নিচ্ছি, নতুন বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ কক্সবাজারের ট্রেনে দেড় বছরেও পণ্য পরিবহন হচ্ছে না শাহজালাল বিমানবন্দরে যাত্রীর সঙ্গে দুজনের বেশি ব্যক্তি প্রবেশ করতে পারবে না বছরের যে কোনো সময় ভোটার তালিকা প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি শেখ হাসিনা আমাদের ওপর একটি ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র চাপিয়ে দিয়ে গেছে ‘মাহেরীন দায়িত্ব পালন করেছেন, সম্মান দেওয়াটা রাষ্ট্রের ব্যাপার’ মাইলস্টোনের নিহত শিক্ষিকা মাসুকার কবরে বিমান বাহিনীর গার্ড অব অনার প্রদান থামছে না ইয়াবা পাচার, বিজিবির হাতে আবারো ৩০ হাজার ইয়াবাসহ যুবক আটক উখিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আনু সালাম ডাকাত অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেফতার দাঁড়িয়ে থাকা পিকআপভ্যানে বাসের ধাক্কা, দুই সহোদর ভাই নিহত
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৫ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

উখিয়ায় ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে’র শ্লীলতাহানি : পুলিশের ভূমিকা রহস্যজনক

নিজস্ব প্রতিবেদক :
আপডেট: শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৩

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধাকালীন সময়ের বান্দরবান ও কক্সবাজারের কমান্ডার ক্যাপ্টেন (অব:) আবদুস সোবহানের মেয়ে সাবেক রুমখাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাবেরা ফারজিন তৃপ্তিকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার সকালে মরিচ্যা বাজার এলাকায়। ঘটনার পর একইদিন বিকেলে উখিয়া প্রেসক্লাব হলরুমে সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী পরিবার। সংবাদ সম্মেলনে তৃপ্তি অভিযোগ তুলে বলেন,” আমার স্বামী ডাক্তার নাছির উদ্দিন চৌধুরী জুয়েলের পরিবার জায়গাটি এলজিইডি থেকে লিজ নিয়েছিলো। হঠাৎ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী এসে জমিটি খাস বলে বাঁধা প্রদান করে। এরপর কারণ জানতে চাইলে আমার স্বামী জুয়েলকে ব্যাপক মারধর করে। চোখের সামনে মারধর করতে দেখে চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস এর কাছে মারধরের কারণ জানতে চাইলে আমার ও জুয়েলের বোন জুসির কাপড় টানাহেঁচড়া করে। পরে আমরা আঘাতপ্রাপ্ত হই। ”

তৃপ্তি বলেন,”আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ছিলেন। কক্সবাজার ও বান্দরবানে সর্বপ্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন আমার বাবা। কিন্তু সব কাগজপত্র থাকার পরেও স্বাধীন দেশে আমরা পরাধীন হয়ে পড়েছি। এভাবে আমাদের শ্লীলতাহানি করার বিচার চাই। আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাবো ভূমিদস্যু ও চাদাবাজ এবং আইনের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল চেয়ারম্যান ইমরুলকে আইনের আওতায় আনতে। আমি স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এদিকে অপর এক সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী নিজকে নির্দোষ দাবী করেন।


আরো খবর: