শিরোনাম ::
৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই আইএমও নির্বাচনে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন চাইলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা ও প্রাণিসেবা আধুনিকায়নের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার গাজীপুরে বাড়ছে নির্বাচনী আসন, কমছে বাগেরহাটে শেখ হাসিনার রাতের ভোটের পরামর্শদাতা তৎকালীন আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী! রাষ্ট্র মেরামতের এ সুযোগ কোনোভাবেই মিস করলে চলবে না তাবলিগ জামাতের দুইপক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি গঠন করছে সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বিশেষ সুবিধা নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা জামায়াত আমীরের হার্টে একাধিক ব্লক, জরুরি ভিত্তিতে বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত ছাত্র উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করার চেষ্টা হচ্ছে
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪

কয়লা সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের দুইটি ইউনিটের উৎপাদন। পুরোপুরি আমদানি নির্ভর ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার এই বিদ্যুৎকেন্দ্র কবে আবার উৎপাদনে আসতে পারবে তা নিয়েও দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে করা ঋণনির্ভর এসব মেগাপ্রকল্পগুলো ৫ আগস্টের দেশের পটপরিবর্তন অনিয়ম-দুর্নীতি ও মামলার বেড়াজালে পড়ে বেহাল দশা আওয়ামী লীগ সরকার। এতে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছে এসব প্রকল্প। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, চলতি নভেম্বরের শেষ দিকে বিদেশ থেকে কয়লা আসলে নিরসন হবে অচলাবস্থার।

কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, চুক্তি অনুযায়ী সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দেয় গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপর ইউনিট ডিসেম্বরে চালু হয়। যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এখন পর্যন্ত জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের মাধ্যমে আনা হয় ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা। সেই মজুদ পুরোপুরি শেষ হয়ে গেছে।

কোলপাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের এ প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচালন) মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মজুমদার জানান, নভেম্বরের শেষের দিকে কয়লা আসার সম্ভাবনা রয়েছে। কয়লা আমদানি না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বিদ্যুৎকেন্দ্র।

প্রসঙ্গত, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভারতের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ আদানিকে বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে পারছে না বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছে কোম্পানিটি। আদানির বকেয়া বিল রয়েছে ৮৮৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১০ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা)। এ কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের একটি বন্ধ রাখা হয়েছে।


আরো খবর: