শিরোনাম ::
রেহানা পারভীনের আত্মস্বীকৃত হত্যাকাণ্ড – DesheBideshe কম্বোডিয়ার সঙ্গে উত্তেজনা, সীমান্তের ৮ বিভাগে সামরিক আইন জারি করলো থাইল্যান্ড জুলাই পদযাত্রায় রাজনৈতিক দল হিসেবে ভালো সাড়া পেয়েছি ‘প্রস্তাবিত শাস্তি কঠোর এবং সামঞ্জস্যহীন’, অপরাজিতা বিল ফেরত পাঠালেন রাজ্যপাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মির যৌথ মহড়া শুরু সারা দেশে বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেপ্তার ১৬২০ বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও! বদরখালী ভার্চু স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বেলা’র পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার ফেসবুকে ভেরিফায়েড ‘নকল শাবনূর’, প্রতারণার আশঙ্কায় আসল শাবনূর চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল মোটরসাইকেলের ৩ আরোহীর
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

রাশিয়া থেকে গত বছরে ভারতের তেল আমদানি বেড়েছে ১০ গুণ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩


নয়াদিল্লি, ১২ মে – ভারতীয় রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ঋণদাতা ব্যাংক ‘ব্যাংক অব বরোদা’-এর মতে, গত বছর রাশিয়া থেকে আগের বছরের তুলনায় দশ গুণ বেশি তেল আমদানি করেছে ভারত।

পরিসংখ্যানগুলো দেখাচ্ছে, রাশিয়ার কাছ থেকে ডিসকাউন্টে তেল কিনে ভারতের সাশ্রয় হয়েছে ৫০০ কোটি ডলার। ক্রয় বৃদ্ধির কারণে প্রায় ৫০০ কোটি ডলার সাশ্রয় করেছে। রাশিয়া বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারক চীন এবং ভারতের কাছে কম দামে তেল বিক্রি করছে।

সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে সেনা অভিযানের পর পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার কাছ থেকে জ্বালানি আমদানি কমিয়ে দেয়। তবে ভারত সে পথে হাঁটেনি। উল্টো সস্তায় পাওয়া রুশ তেল কেনা বাড়িয়ে দেয়।

পশ্চিমা শক্তিধর দেশগুলোর নেয়া বিধিনিষেধ ও কঠোর পদক্ষেপের পর মস্কোও কম দামে তাদের উদ্বৃত্ত জ্বালানি চীন ও বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারক ভারতের কাছে বিক্রি করতে শুরু করে।

২০২১ সালে ভারত বছরে যে পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করেছিল, তার মধ্যে মাত্র ২ শতাংশ ছিল রাশিয়ার তেল; এখন এই পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশে পৌঁছেছে, বলছে ব্যাংক অব বরোদা।

তাদের হিসাব অনুযায়ী, গত অর্থবছরে ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনে প্রতি টন অপরিশোধিত তেলে ৮৯ ডলারের মতো সাশ্রয় করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর তুমুল চাপ উপেক্ষা করে ভারত রাশিয়া থেকে তেল আমদানি অব্যাহত রাখে। দেশটি পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় সুর মেলায়নি। ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনা অভিযানের ঘটনায় জাতিসংঘসহ বিশ্বের বিভিন্ন ফোরামে উচু গলায় নিন্দাও জানায়নি দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি।

নয়া দিল্লি রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি হাজির করে বলে, তারা এখনও আমদানি করা জ্বালানির ওপর অনেকখানি নির্ভরশীল। পাশাপাশি এখনও দেশের বিপুল সংখ্যক লোক দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করে, যে কারণে তারা বেশি দামে তেল কেনার মতো অবস্থায় নেই।

সূত্র: বিবিসি
এম ইউ/১২ মে ২০২৩


আরো খবর: