শিরোনাম ::
আগামী হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি চকরিয়ায় তাণ্ডব চালিয়ে গরীব কৃষকের ঢেঁড়শ ক্ষেত গুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ চকরিয়ায় নিজ বাড়িতে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা উঠান থেকে মরদেহ উদ্ধার পাকিস্তানের লাহোর-ইসলামাবাদ মহাসড়কে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ৯ বাসযাত্রী নিহত ৮টি আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার গাজায় বিমান থেকে খাদ্যপণ্য ফেলা শুরু করেছে আরব আমিরাত ও জর্ডান এনসিপির পদযাত্রায় নাশকতা পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগ নেতা আটক জুলাই শহীদদের আবাসন প্রকল্প অনুমোদন পায়নি একনেকে বিদেশি চিকিৎসক দলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন প্রধান উপদেষ্টা কুতুবদিয়ায় আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অভিষেক অনুষ্ঠিত
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইউক্রেন যুদ্ধে বিধ্বস্ত জাহাজের ক্ষতিপূরণ ২৩৬ কোটি পেল বাংলাদেশ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩


ঢাকা, ২৪ মার্চ – ইউক্রেনের আলভিয়া বন্দরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশি জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’র জন্য ক্ষতিপূরণ পেয়েছে বাংলাদেশ। এ জাহাজের ক্ষতিপূরণের ২২ দশমিক ৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবারের দর অনুযায়ী ১০৫ দশমিক ১২ টাকা ডলারের দাম ধরলে তা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ২৩৬ কোটি টাকার মতো। তবে ওই টাকা থেকে প্রায় ৮ মিলিয়ন ডলার প্রিমিয়াম বাবদ কেটে রাখবে বীমা কোম্পানি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মো. জিয়াউল হক বলেন, ক্ষতিপূরণ বাবদ যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়েছে তার পুরোটাই পাওয়া যাচ্ছে। ওই টাকা সাধারণ বীমার কাছে এসেছে। বিএসসি অল্প সময়ের মধ্যেই ওই টাকা পাবে বলে আশা করছি।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরের ২ মার্চ অলভিয়া বন্দরে মিসাইল হামলার শিকার হয় ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজ। এ হামলায় নিহত হন জাহাজটিতে দায়িত্বরত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান।

পরে জাহাজটিতে আটকে পড়া ২৮ নাগরিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়। ওই হামলার পর থেকে জাহাজটি ইউক্রেনের বন্দরেই পড়েছিল। ২০১৮ সালে জাহাজটি ২৫ মিলিয়ন বা আড়াই কোটি ডলারে সংগ্রহ করেছিল সংস্থাটি। যুদ্ধে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এ জাহাজটি বিশ্বের বিভিন্ন বন্দর থেকে পণ্য আনা-নেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল।

আরও জানা যায়, যুদ্ধকালীন উচ্চ ঝুঁকি এড়াতে বীমা করা ছিল জাহাজটির। পরে যা লন্ডনের লয়েডের ব্রোকার টাইজারসের মাধ্যমে পুনর্বীমাও করা হয়েছিল। জাহাজটির বীমার যে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাতে সাধারণ বীমার আওতায় ছিল ১০ শতাংশ এবং বাকি ৯০ শতাংশ ছিল টাইজারসের আওতায়।


আরো খবর: