শিরোনাম ::
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত এলাকায় ৭১ মিয়ানমার নাগরিককে স্বদেশে ফেরত পাঠালো বিজিবি কক্সবাজার বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুলের নতুন নাম ‘শহীদ এলাহী মনজুর চৌধুরী পাবলিক স্কুল’ টেকনাফে ৩ লাখ টাকার সামুদ্রিক মাছসহ অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ মহেশখালীর অদূরে বঙ্গোপসাগরে ইঞ্জিন বিকল অবস্থায় ভেসে থাকা ১৮ জন জেলে উদ্ধার ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যের প্রশ্নে একমত রাজনৈতিক দলগুলো মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্তে আহত-নিহতদের তালিকা তৈরিতে কমিটি গঠন জুলাইয়ের প্রথম ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য জাকের আলীর শিল্পীদের কাছে জাতি আরেকটু দায়িত্বশীলতা আশা করে শিল্পীদের কাছে জাতি আরেকটু দায়িত্বশীলতা আশা করে
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:৩৬ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি পেলেন তরুণী

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি পেলেন তরুণী


আমস্টারডাম, ১৬ মে – ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডসে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের অনুমতি পেয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এক তরুণী। জোরায়া বিক নামের এই তরুণী ২০২০ সালে স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন। দীর্ঘ চার বছর পর চলতি বছরের মে মাসে তিনি অনুমতি পেয়েছেন। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করবেন তিনি।

জোরায়া বিক মানসিক রোগে ভুগছেন। তার মধ্যে সবসময় বিষন্নতা, হতাশা, ভয় কাজ করে। এ কারণে ইচ্ছে করে তিনি দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে চলে যেতে চান।

নেদারল্যান্ডসে ২০০২ সাল থেকেই স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের আইন রয়েছে। তবে স্বেচ্ছায় মৃত্যবরণে যারা আগ্রহ দেখান তাদের কঠোর প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

এছাড়া যে সকল ব্যক্তি কঠিন রোগে ভুগছেন এবং সেরে ওঠার কোনো সম্ভাবনা নেই তারাই কেবল স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি পেতে পারেন।

নেদারল্যান্ডসের এই তরুণী জানিয়েছেন, তিনি তার রোগের জন্য সব ধরনের চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু কোনো উন্নতি না হওয়ায় তিনি স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন।

কীভাবে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করবেন এই তরুণী

কীভাবে মৃত্যু হবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় এটি সম্পন্ন করা হবে সেটি নিজেই জানিয়েছেন এই তরুণী। তিনি বলেছেন, “তারা প্রথমে ঘুমের ওষুধ দিয়ে শুরু করবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমি কোমাতে না যাচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত আমাকে হার্টের কার্যকারিতা বন্ধের ওষুধ দেওয়া হবে না। আমার জন্য বিষয়টি এমন হবে যেন আমি ঘুমিয়ে পড়েছি। আমার পার্টনার (প্রেমিক) আমার সঙ্গে সেখানে থাকবে। তবে তাকে আমি বলেছি আমার মৃত্যুর আগ মুহূর্তে সে চাইলে বাইরে বের হয়ে যেতে পারবে।”

মৃত্যুর প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে এই তরুণীর বাড়িতেই চিকিৎসক আসবেন।

তিনি জানিয়েছেন, মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে তার ভয় লাগে। অপরদিকে পরিবারের কথা চিন্তা করলে খারাপ লাগে। তবে তিনি সব জেনে বুঝেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিনি চাইলে যে কোনো মুহূর্তে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারবেন।

সূত্র: ঢাকা পোস্ট
আইএ/ ১৬ মে ২০২৪





আরো খবর: