শিরোনাম ::
কক্সবাজার ও উখিয়ায় ইয়াবা বিরোধী ঝটিকা অভিযান: দুইজন আটক, ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার সীমান্তে মাদক পাচার রোধে বিজিবি তৎপর রয়েছে- ঘুমধুমে ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক মরিচ্যা যৌথ চেকপোস্টে ২৬ হাজার ইয়াবাসহ সিএনজি চালক আটক রোহিঙ্গাদের রেশন সামগ্রী পাচারকালে বিপুল পরিমাণ পণ্যসহ আটক ১ জনবিরল এলাকায় নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন পাইলট তৌকির: আইএসপিআর উখিয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণের চারদিন পর গহিন পাহাড় থেকে লাশ উদ্ধার উখিয়ায় পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্লাস চালু টেকনাফে মাছ ধরার কাঠের নৌকা থেকে দেড় লাখ ইয়াবাসহ ৪ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে দেশীয় বন্দুক ও গুলির খোসা উদ্ধার টেকনাফে বিজিবির অভিযানে মাদক ও বিদেশি পিস্তলসহ কারবারি আটক
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০৬:২০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

এবার কক্সবাজারে ছাত্রীকে জিম্মি করে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১

কক্সবাজারে কলাতলীতে আবাসিক হোটেলে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে দুইদিন ধরে জিম্মি রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ১৮ই ডিসেম্বর ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা হলেও এখনও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ।

কক্সবাজারে আবারও ধর্ষণের ঘটনা। এবার কলাতলীর মামস্ আবাসিক হোটেলে এক স্কুলছাত্রীকে দুইদিন জিম্মি করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।

ওই ছাত্রী জানিয়েছে, গেল ১৩ই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় পরীক্ষার ফলাফল জেনে বাড়ি ফেরার পথে উত্তর নুনিয়ারছড়ার মোহাম্মদ আশিকের নেতৃত্বে কয়েকজন তাকে অপহরণ করে। পরে ১৫ই ডিসেম্বর রাতে একটি গাড়ীতে করে তাকে বাড়ির সামনে নামিয়ে দেয়া হয়।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসা নেন তিনি। পরে ১৮ই ডিসেম্বর ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা করেন। তবে এক সপ্তাহেও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। উল্টো আসামিরা হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর পরিবারের।

ভূক্তভোগী ছাত্রীর স্বজনরা জানায়, তারা আমাদেরকে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।

অভিযুক্ত আশিকের ভাবি শাহিনা আকতার দাবি করেন, তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। তারা বিয়ে করতে চাইলেও ওই ছাত্রীর পরিবার রাজি নয়।

মামস্ আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার জানিয়েছেন, ১৩ থেকে ১৫ই ডিসেম্বর এ নামের কেউ তাদের হোটেলে ছিলো না। হোটেলটিতে সিসিটিভি থাকলেও ওই তারিখের ফুটেজ ডিলেট হয়ে গেছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। আসামিরা পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। তবে তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।


আরো খবর: