শিরোনাম ::
বাংলাদেশে নিজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিচার নিয়ে যা বললেন টিউলিপ সিদ্দিক চট্টগ্রাম নগরের সৌন্দর্য রক্ষায় কঠোর অবস্থানে চসিক মেয়র এবার মিসর-জর্ডানের একাংশকে নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করতে চান নেতানিয়াহু চকরিয়ায় যাত্রীবাহী স্টারলাইন বাস ও মালবাহী ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ : চালক আহত পেকুয়ায় জসিম হত্যা মামলায় জড়িত প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন আগস্টের ১২ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার উখিয়ায় ইয়াবাসহ রামুর যুবক আটক কুয়েতে বিষাক্ত মদ্যপানের কারণে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু, কয়েকজন হাসপাতালে ভর্তি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ আবাসন সুবিধা নিশ্চিতে কাজ করছে ডিএনসিসি নিজেদের জনপ্রিয় পানীয় পান না করতে জরুরি নির্দেশনা দিলো কোকাকোলা
August 13, 2025, 11:23 pm
নোটিশ::
আমাদের নতুন ডোমেইনে আপনাকে স্বাগতম, কক্সবাজার পোস্ট ডটকমের জনপ্রিয়তাকে পুজিঁ করে অনেক নতুন ফেইসবুক পেইজ খোলা হয়েছে,তাদের কার্যকলাপের জন্য আমরা দায়ী নয়  

উখিয়ায় পৌনে ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ গ্রেপ্তার

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, জুন ১২, ২০২২

উখিয়ায় মায়ানমার নিয়ে আসা ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ বাবু ভাই গ্রুপের প্রধান ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ ও তার ৪ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

গতকাল শনিবার (১১ জুন) সকাল সোয়া ১১টায় কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের অস্থায়ী চেকপোস্ট থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- টেকনাফ থানার উনচিপ্রাং গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মো. মানিক (২৬), উখিয়া থানার পালংখালী গ্রামের মৃত ফরিদুল আলমের ছেলে শহীদুল ইসলাম (২০), টেকনাফের লম্বাবিল এলাকার মৃত সুলতান আহমেদের ছেলে মো. শাহ আলম (৪৪), একই থানার চাকমারখুল গ্রামের নুর আহম্মদের ছেলে মো. জোবায়ের (২০) ও মো. ইউনুছের ছেলে মোহাম্মদ শাহ (২১)।

র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গতকাল শনিবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কে অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে গাড়ি তল্লাশি শুরু করে। এসময় একটি টমটম তল্লাশি করে বাবু ভাই গ্রুপের প্রধান ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ ও তার ৪ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সাথে থাকা একটি প্লাষ্টিকের বস্তার ভিতর থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, ‘বাবুইয়া গ্রুপ অত্যন্ত চতুরতার সাথে নাফ নদীতে মাছ ধরার ছলে লুঙ্গি ও মাছ ধরার জালে বিশেষ কায়দায় ইয়াবা ফিট করে স্থানীয় কিশোর এবং রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে দিনের পর দিন ইয়াবা ট্যাবলেট মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে পাচার করে আসছিল। মূলত এই বাবুইয়া গ্রুপ ইয়াবার ব্যবসা করে ব্যাপক অর্থবিত্তের মালিক হওয়ায় তারা খুব সহজেই তাদেরকে উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করে যুবসমাজ তথা শিশু-কিশোরদেরও অবৈধ অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে এই জঘন্য ব্যবসায় নিয়ে আসছে। ইয়াবা পাচারের জন্য তারা সবসময়ই শিশু-কিশোরদের ব্যবহার করতো। বাবুইয়া গ্রুপ মায়ানমার সীমান্তে ইয়াবা পাচারের অন্যতম বড় সিন্ডিকেট। গ্রেপ্তারদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর: