শিরোনাম ::
চরম জনবল সংকটে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছেলের বাইক দুর্ঘটনার খবর শুনে স্ট্রোক করে মারা গেলেন মা কক্সবাজারে ট্রেনে ইয়াবা পাচার বেড়েছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ কেজি গাঁজাসহ নারী গ্রেপ্তার ‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার চকরিয়ায় ভাইয়ের বিয়ের বাজার করে বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি চাপা পড়ে ছোট বোন নিহত রামুর খুনিয়াপালংয়ের যুবদের নাগরিক সাংবাদিকতা বিষয়ক রিফ্রেশার্স প্রশিক্ষণ সম্পন্ন রামুর উখিয়ারঘোনা তা’লিমুল কুরআন মাদ্রাসায় দাখিল পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থীরা সংবর্ধিত
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৩ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পেকুয়ায় সাপের কামড়ে অটোরিকশা চালকের মৃত্যু

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি::

কক্সবাজারের পেকুয়ায় বিষাক্ত সাপড়ের কামড়ে ব্যাটারীচালিত অটোরিকশা (স্থানীয়দের ভাষায় টমটম গাড়ি) চালকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার টইটং ইউনিয়নের কইড়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মুহাম্মদ রুবেল (৩৩)। তিনি ওই এলাকার নুরুল আলমের পূত্র। পেশায় তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, রবিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে নিজ বাড়ির উঠানে রুবেলকে পায়ের আঙ্গুলে সাপে কামড় দেয়। বিষের যন্ত্রনায় সে ছটফট করতে থাকে। এসময় তাকে স্বজনরা পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা রুবেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। সোমবার ভোর পাঁচটার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রুবেল। রুবেল একজন বিদেশ ফেরত প্রবাসি। দুবছর আগে সৌদি আরব থেকে দেশে আসেন। তিন সন্তানের জনক রুবেল অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালান।

নিহতের স্ত্রী শাহজান বেগম বলেন, রাতে রুবেলের মোবাইলে কল আসে। তখন রাত আনুনানিক ১টা। বাচ্চাদের ঘুমের অসুবিধা হবে ভেবে সে ঘরের বাহিরে উঠানে গিয়ে কথা বলেন। বিদেশ যাওয়ার জন্য ভিসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিদেশে থাকা এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছিল। কথা শেষ করে ঘরে ঢুকার সময় দরজার পাশে সাপে পায়ে কামড় দেয়। আমরা তাকে দ্রুত পেকুয়া সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মুজিবুর রহমান বলেন, রাত আড়াইটার দিকে সাপেকাটা একজন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন তার অবস্থা খুবই খারাপ। তাৎক্ষনিক হাসপাতালে না এনে ওজা বৈদ্যর কাছে গিয়ে সময় নষ্ট করে ফেলেছে। রোগীকে চমেক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।

###


আরো খবর: