শিরোনাম ::
জামায়াতে আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি শুরু হয়েছে সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ৪ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে স্ত্রীসহ ভারত যাওয়ার পথে আ’লীগ নেতাকে আটকে দিলো ইমিগ্রেশন পুলিশ গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট বিয়ের পর মেয়েরা চুড়ি, নাকফুল না পরলে কি স্বামীর হায়াত কমে যায়? রাশিয়ার কাছাকাছি ‘পারমাণবিক সাবমেরিন’ মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শন করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মার্কিন সামরিক বিমানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত এলেন ৩৯ বাংলাদেশি ইইউয়ের প্রথম দেশ হিসেবে ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞা স্লোভেনিয়ার
August 2, 2025, 3:09 pm
নোটিশ::
আমাদের নতুন ডোমেইনে আপনাকে স্বাগতম, কক্সবাজার পোস্ট ডটকমের জনপ্রিয়তাকে পুজিঁ করে অনেক নতুন ফেইসবুক পেইজ খোলা হয়েছে,তাদের কার্যকলাপের জন্য আমরা দায়ী নয়  

আ.লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভিযোগে মেজর সাদিক সেনা হেফাজতে

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, আগস্ট ১, ২০২৫


ঢাকা, ০১ আগস্ট – আওয়ামী লীগের কর্মীদের মেজর সাদিক নামে সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন বলে একটি তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মেজর সাদিককে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনাসদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মেজর সাদিকের বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। যদিও বিষয়টি তদন্তাধীন, তারপরও আমি বলবো যে এরকম একটা ঘটনার কথা জানার পর তিনি সেনাবাহিনী হেফাজতে আছেন এবং তদন্ত চলমান। তদন্তে তার দোষ প্রমাণিত হলে নিঃসন্দেহে সেনাবাহিনীর প্রচলিত নিয়মে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ সময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি নিয়ে বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে যে পার্টি ইউপিডিএফ-জেএসএস, এ ধরনের যে দলগুলো আছে সবসময় আমরা দেখেছি আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে তারা সবসময়ই তাদের আধিপত্যের জায়গাটাকে বিস্তার করতে চায়। নতুন কিছু নয়, বিভিন্ন সময় মারামারি হয়, অবশ্য সেনাবাহিনী কাজ করছে এবং সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করছে, যেন করে এটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকে। সেনাবাহিনী একাই পার্বত্য চট্টগ্রামের স্টেক হোল্ডার নয়। বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন সবাই এটার অংশ। সবাই যদি সমন্বিতভাবে কাজ করে আমি নিশ্চিত আরও নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব এবং অবশ্যই প্রয়োজন।

তিনি বলেন, কেএনএফ আরাকান আর্মির কাছ থেকে অস্ত্র নিচ্ছে, তারা আধিপত্য বিস্তার করছে। আরাকান আর্মি এখন এমন একটা অবস্থায় আছে, তাদের সঙ্গে কেএনএফের যোগসূত্র সৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তারা মোটামুটি একই গোত্রীয় এবং একই ধরনের মানসিকতা নিয়ে তারা কাজ করছে। সেক্ষেত্রে কেএনএফ আরাকান আর্মির কাছ থেকে যদি কোনো অস্ত্র পেয়েও যায় এটাতে আমি অবাক হবো না। কিন্তু আশার বিষয় কেএনএফ কোনো অবস্থাতেই আধিপত্য বিস্তার করতে পারছে না। সবমিলিয়ে কেএনএফ কোনো অবস্থাতেই আধিপত্য বিস্তার করছে না। বরং কেএনএফ এখন অন্তত নাজুক অবস্থায় আছে। আমাদের অভিযান চলমান। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই সবার সম্মিলিতভাবে কাজ করলে কেএনএফকে সমূলে উৎপাটন করা সম্ভব। একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশে এরকম কোনো গোত্রের আধিপত্য কোনো অবস্থাতেই মেনে নিতে পারি না।

সূত্র: জাগো নিউজ
এনএন/ ০১ আগস্ট ২০২৫



আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর: