শিরোনাম ::
চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভাঙচুর আওয়ামী ফ্যাসিবাদেরই অনুসরণ: ইসলামি আন্দোলন এর পরও আমাকে ‌‘র’ এর এজেন্ট বললে ধরে নিতে হবে আমার তকদিরে আছে চকরিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে এনসিপির সমাবেশ পন্ডঃ মঞ্চ ভাঙচুর চরম জনবল সংকটে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছেলের বাইক দুর্ঘটনার খবর শুনে স্ট্রোক করে মারা গেলেন মা কক্সবাজারে ট্রেনে ইয়াবা পাচার বেড়েছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ কেজি গাঁজাসহ নারী গ্রেপ্তার ‘১৭ লাখ রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের কোথায়? ঠিকানা দিন’—মমতার চ্যালেঞ্জ চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে সদ্য নির্মিত দুইটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চকরিয়ায় চাঁদাবাজ চক্রের রোষানলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কমিশনার নুর হোসেনের পরিবার
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০২:১৭ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

নাইক্ষ্যংছড়ি-মায়ানমার সীমান্তে গভীর রাতে ফের যুদ্ধবিমান থেকে গোলাবর্ষণ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২

নাইক্ষ্যংছড়ি-মায়ানমার সীমান্তে ফের গভীর রাতে যুদ্ধ বিমান থেকে গোলা বর্ষনের ফলে নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মায়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার।

সীমান্তে বসবাসকারী মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার গভীর রাত ১২ টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১টা পর্যন্ত ঘুমধুমের বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে ৩৮, ৩১, ৩৪, ৩৫ নম্বর পিলার দিয়ে একটু পরপর মায়ানমারের সেনাবাহিনী যুদ্ধ বিমান থেকে বিভিন্ন প্রকার আওয়াজের গোলা নিক্ষেপ করে।

তখন বাংলাদেশের ঘুমধুম তুমব্রুংয়ের মানুষ গভীর ঘুমে ছিল। বিভিন্ন প্রকার বিস্ফোরণের বিকট শব্দে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভয়ে ফজরের নামাজ মসজিদে গিয়ে আদায় করেনি বহু মুসল্লি।

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আলমের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, রাত ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মোট তিন দফা মিয়ানমার যুদ্ধ বিমান থেকে ব্যাপক বোমা ফেলার শব্দ তিনি শোনেন। আবার মায়ানমারের অভ্যন্তরের কিছু দূরের স্থলভাগ থেকে অনবরত গোলাগুলির আওয়াজও শুনেছেন।

তুমব্রুং বাজারের ব্যবসায়ী মো. সারোয়ার বলেন, পরিবার-পরিজন এবং পাড়া প্রতিবেশীকে নিয়ে চিন্তায় আছেন। মায়ানমার সীমান্তে বর্মী বাহিনীর যাহা দেখাচ্ছে তা নিয়ে অদূর ভবিষ্যতে নিয়ে ভাবনায় আছেন?

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, কয়েক দিন বন্ধ থেকে আবারো গোলাগুলির শব্দে আমাদের মাঝে আতঙ্ক বাড়িয়েছে।

স্থানীয় এনজিও কর্মী ফারহান বলেন, গত একমাসের মধ্যে শুক্রবারের বিস্ফোরণের আওয়াজ ছিল ভয়াবহ রকমের। তার পরিবারের কোন সদস্যই রাতে গোলার আওয়াজের পর থেকে ঘুমাতে পারেননি ভয়ে।

অপরদিকে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ মায়ানমারের সীমান্ত জুড়ে বিজিবির টহল বৃদ্ধি সহ সীমান্তের বিভিন্ন সম্ভাব্য পয়েন্টে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ শঙ্কায় কঠোর নজরদারিত রয়েছে।


আরো খবর: